• প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
Sunday, October 19, 2025
Daily Nobojug
No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home জাতীয়

বাজারে স্বস্তি নেই, ভোক্তাদের কষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে

প্রকাশিতঃ 20/09/2025
Share on FacebookShare on Twitter

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না, যা চরম ভোগান্তিতে ফেলেছে সাধারণ ক্রেতাদের। ঢাকা নগরীর বাজারে লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেক পরিবারের জন্য জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষজনের জন্য এই পরিস্থিতি আরও কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত দুই মাসে দেশীয় পিঁয়াজ, ডাল, ডিম, মাছ ও সবজির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে, ফলে পরিবারের চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। তবে শেষ দু’সপ্তাহে সবজির দাম কিছুটা স্থির থাকলেও, নতুন করে মাছের বাজারে দাম বেড়ে গেছে।

অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাতে দেশের বাজারে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। ভোজ্য তেল পরিশোধন ও বিপণনকারীরা প্রতি লিটারে ১০ টাকা দাম বৃদ্ধি প্রস্তাব দিয়েছে, যা নিয়ে আগামীকাল রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিনের দাম প্রতি টন বেড়ে এখন ১,২০০ ডলার ছুঁয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম ১৮-২০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গেছে, তাই তারা দাম সমন্বয়ের দাবি জানিয়েছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই প্রস্তাব পর্যবেক্ষণ করে বলছে, ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবিত দাম অনেক বেশি। সচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় তাদের প্রস্তাব অস্বাভাবিক। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি, এরপর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

এর আগে, গত ১২ আগস্ট পাম তেলের দাম ১৯ টাকা কমিয়ে লিটারপ্রতি ১৫০ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। তখন সয়াবিনের দাম অপরিবর্তিত ছিল, ১৮৯ টাকা। এর আগে, এপ্রিল মাসে সয়াবিনের দাম ছিল ১৮৯ টাকা ও পাম তেল ছিল ১৬৯ টাকা।

এছাড়া, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে সয়াবিন, সানফ্লাওয়ার, পাম ও ভুট্টার তেলের আমদানিতে এক শতাংশ উৎসে করও আরোপ করেছে, যা বাজারে মূল্য প্রভাব ফেলছে।

রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারে দেখা গেছে, বেশিরভাগ সবজির দাম এখন কেজি প্রতি ৮০ টাকার ওপরে। সবচেয়ে বেশি দাম বেগুনের; এক মাসের বেশি সময় ধরে এর কেজি ১৪০-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে দাম বেড়েছে মরিচের, যা গত দু’মাসে কয়েকশো টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তালিকার মধ্যে রয়েছে ঢেড়স, ঝিঙা, কচুরমুখী — সব কেজিতে ৮০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা, কাঁকরোল ৭০ টাকা, শসা ৮০ টাকা। পেঁপে ৩০ টাকা এবং করলা, লম্বা বেগুন, বরবটি ৮০-১০০ টাকাতে বিক্রি হচ্ছে। অন্য বাজারের চাহিদা অনুযায়ী, পটোল, চিচিচিঙ্গা এখন ৬০ টাকা করে। পেঁয়াজের দাম ৭৫ টাকা কেজি, কলার হালি ৪০ টাকা, ছোট লাউ ৫০ এবং বড় লাউ ৭০ টাকা। আলু চলতি মাসে ২৫-৩০ টাকায় কেনা যাচ্ছে এবং চাইনিজ গাজর এখন ১০০ টাকা, যা আগে থেকে ২০ টাকা কম।

মিরপুর ৬ নম্বর কাঁচাবাজারের বিক্রেতা মো. জসিম জানিয়েছেন, সবজির দাম এই মাসে একদম কমবেন না। বৃষ্টির পরিমাণ কম হলেও দামস্থিতিই থাকবে। শীত আসার আগে কিছুটা হলেও দাম কমার সম্ভাবনা দেখা যায়।

চড়া দামের কারণে অসুবিধা নিয়ে সাধারণ মানুষ মন্তব্য করেছেন, বিশেষ করে করোনার প্রভাব এখনও কাটিয়ে ওঠা যায়নি। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন नौकरीজীবী কামরুল হাসান, তিনি বলেন, ‘গত দুই-তিন মাস ধরে সবজির দাম খুবই বেড়ে গেছে। এক নতুন কিছু কিনতে গেলে অর্ধেক টাকা চলে যায়। মাছ-মাংস তো এখন স্বপ্ন।’

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধুমাত্র প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা সরবরাহের ঘাটতিই নয়, বাজারে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ও তদারকির অভাব এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। বাজারের তদারকি না থাকায় অসাধু ব্যবসায়ীরা নানা বেড়াজাল ব্যবহার করে ভোক্তাদের কাছ থেকে অযৌক্তিক মূল্য আদায় করছে।

এদিকে, মাছের বাজারেও দাম অনেকটাই ওঠানামা করছে। ইলিশের কেজি এখন ২,৮০০ থেকে ৩,০০০ টাকা। আরও রয়েছে ৭০০ গ্রাম ইলিশের দাম ১,৫০০ থেকে ১,৮০০ টাকা, আর ৪০০-৫০০ গ্রাম ইলিশের দাম ৮০০ থেকে ১,০০০ টাকা। চাষের চিংড়ির দাম কেজিতে ৭৫০-৮০০ টাকা, নদীর চিংড়ি ১,০০০-১,২০০ টাকা। বাজারে এই মাছের দাম সাধারণত কেজিতে ৫০ থেকে ২০০ টাকা কমে থাকে।

দেশি শিং মাছের দাম ৬০০-৭০০ টাকা, এবং চাষের রুই, তেলাপিয়া ও পাঙাশের দামও বেড়েছে। চাষের রুই, কাতলার কেজি দরে ৩,৫০-৪২০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০-২৬০ টাকা, পাঙাশ ২০০-২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অপরদিকে, ডিম ও মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্রয়লার মুরগির কেজি এখন ১৮০-১৯০ টাকা, আর সোনালী জাতের মুরগির কেজি ৩১০-৩২০ টাকা। ডজনপ্রতি ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকায়।

মহাখালী বাজারের একজন বিক্রেতা জানিয়েছেন, মুরগির দাম খুব বেশি বাড়েনি, সামান্য ১০-২০ টাকা বেড়েছে। এর মূল কারণ হলো, মাছের দাম বেড়েছে বলেই মানুষ মুরগির দিকে বেশি ঝুঁকছে।

সর্বশেষ

সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা চুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে

October 18, 2025

ট্রাম্প-পুতিনের পরবর্তী বৈঠক হবে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে

October 18, 2025

পাকিস্তানি বিমান বাহিনীর অভিযানে কান্দাহারে নিহত ৪০

October 18, 2025

পর্তুগাল পার্লামেন্টে বিল পাস, জনসমক্ষে নিকাব পরলে জরিমানা

October 18, 2025

সৌদিতে মক্কার জন্য নতুন মেগা প্রকল্প: ‘কিং সালমান গেট’ উদ্বোধন বুধবার

October 18, 2025

অল্লু অর্জুনের জন্য ১৭৫ কোটি টাকার পারিশ্রমিক!

October 18, 2025
Daily Nobojug

হাউজ নং ৫৯৪, ৯৮, কাওরান বাজার
ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ

ইমেইলঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

সম্পাদকঃ ইসরাত রশিদ

সহ-সম্পাদক- জনি জোসেফ কস্তা

সিনিয়র সহ-সম্পাদকঃ নুরুল হুদা

উপদেষ্টাঃ নূর মোহাম্মদ

প্রকাশকঃ আলী আমিন ও মোহাম্মদ ওমর সানী

  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2019 Daily Nobojug - All rights reserved.

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2019 Daily Nobojug - All rights reserved.