• প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
Thursday, September 11, 2025
Daily Nobojug
No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
Morning News
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

তিন বছরের জন্য কৃষিঋণ পুনঃ তপশিলের সুযোগ

প্রকাশিতঃ 22/09/2022
তিন বছরের জন্য কৃষিঋণ পুনঃ তপশিলের সুযোগ
Share on FacebookShare on Twitter

তিন বছরের জন্য পুনঃ তপশিল করা যাবে কৃষিঋণ। উৎপাদন কার্যক্রম গতিশীল ও পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি রোধে এ বিশেষ ছাড় দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে ঋণ পুনঃ তপশিলিকরণ ও পুনর্গঠন সংক্রান্ত মাস্টার সার্কুলারের শর্ত এক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, বিআরপিডি সার্কুলার নং-১৬/২০২২ (ঋণ পুনঃ তপশিলিকরণ ও পুনর্গঠন সংক্রান্ত মাস্টার সার্কুলার) জারি থাকা সত্ত্বেও স্বল্পমেয়াদি কৃষিঋণ যথারীতি পুনঃ তপশিল করা যাবে। একই সঙ্গে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৯(১)(চ) ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

গত ১৯ এপ্রিল কৃষি খাতের উদ্যোক্তাদের ঋণ পরিশোধ সহজতর করা এবং স্বাভাবিক ঋণ প্রবাহ বজায় রাখতে স্বল্পমেয়াদি কৃষিঋণ পুনঃ তপশিলিকরণের ক্ষেত্রে নির্দেশনা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ডাউন পেমেন্টের শর্ত শিথিল করে স্বল্পমেয়াদি কৃষিঋণ পুনঃ তপশিলের তারিখ থেকে ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ তিন বছর মেয়াদে পুনঃ তপশিল করা যাবে। ক্ষেত্রবিশেষে বিনা ডাউন পেমেন্টেও এ ধরনের ঋণ পুনঃ তপশিল করা যাবে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, ঋণ পুনঃ তফশিলের পর এ খাতের ঋণ গ্রহীতাদের কোনো অর্থ নতুনভাবে জমা ছাড়াই পুনরায় নতুন ঋণ দেওয়া যাবে। সার্টিফিকেট মামলা চলাকালীন গ্রাহকের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে সার্টিফিকেট মামলা স্থগিত বা নিষ্পত্তি করে ঋণ পুনঃ তপশিল করা যাবে। ইতিপূর্বে পুনঃ তপশিল করা স্বল্পমেয়াদি কৃষি ঋণের ক্ষেত্রেও নতুন এ সুবিধা প্রযোজ্য হবে।

কৃষিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩০ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। যা গেল অর্থবছরের তুলনায় ৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ বেশি। ২০২১-২২ অর্থবছরে কৃষিঋণ লক্ষ্য ছিল ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, গেল অর্থবছরে ঋণ বিতরণের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তার চেয়ে ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে বেশি, যা শতাংশে ১০১ দশমিক ৫৬ ভাগ।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, কোভিড-পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও বিশ্ব মন্দার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে খাদ্য সরবরাহ ঠিক রাখতে কৃষি ও কৃষিজাত পণ্য উৎপাদন ও বিপণনে অর্থায়ন ঠিক রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্বল্প সুদে ঋণ বিতরণ পদ্ধতিও সহজীকরণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি অর্থবছরে প্রাণিসম্পদ খাতের আওতায় হাঁস পালনের জন্য নিয়মাচার সংযোজন, চিয়া বীজ, ত্বিন ফল, সুগার বিট চাষের জন্য নিয়মাচারসহ সাতটি খাত সংযোজন করা হয়েছে নতুন নীতিমালায়।

এছাড়া নীতিমালায় ভিয়েতনামী হাইব্রিড নারিকেল, কফি ও সুইট কর্ন চাষের ঋণ নিয়মাচার সংযোজন, সামুদ্রিক শৈবাল চাষ, মত্স্য খাতের আওতায় গলদা চিংড়ি চাষ, সহজে অধিকসংখ্যক কৃষককে ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর দলবদ্ধভাবে কৃষিঋণ বিতরণের পদ্ধতি সংযোজন এবং একরপ্রতি ফসল উত্পাদনের ঋণ নিয়মাচার যোগ করা হয়েছে।

এবার কৃষি ও পল্লি ঋণের চাহিদা বিবেচনায় চলতি অর্থবছরে মোট লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো ১১ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংক ১৯ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।

২০২১-২২ অর্থবছরে ব্যাংকগুলো মোট ২৮ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকার কৃষি ও পল্লি ঋণ বিতরণ করেছে। এর মধ্যে ৩৩ লাখ ৪ হাজার ৮১১ জন কৃষি ও পল্লি ঋণ পেয়েছেন। ব্যাংকগুলোর নিজস্ব নেটওয়ার্ক ও এমএফআই লিংকেজের মাধ্যমে ১৭ লাখ ৯৭ হাজার ৫২ জন নারী ১০ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লি ঋণ পেয়েছেন। এছাড়া গত অর্থবছরে ২৪ লাখ ৯৯ হাজার ৯৪৫ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ২০ হাজার ১৮২ কোটি টাকা এবং চর, হাওর প্রভৃতি অনগ্রসর এলাকার ৪ হাজার ৭৩ জন কৃষক প্রায় ১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে কৃষি ও পল্লি ঋণ খাতে ১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এটি লক্ষ্যমাত্রার ৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এবার ঋণ বিতরণ বেড়েছে ৭২২ কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময়ে কৃষি ও পল্লি ঋণ খাতে ৯৪২ কোটি টাকা বিতরণ করে ব্যাংকগুলো, যা ব্যাংকগুলোর বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। কোভিড মহামারি এবং সাম্প্রতিক বিশ্ব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি উৎপাদনে সরকার অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় অর্থায়নের মাধ্যমে সহায়তা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে। এজন্য নতুন অর্থবছরে কৃষিঋণের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।

সর্বশেষ

নেপালে জেন-জি অভ্যুত্থানের পেছনের কারণগুলো

September 11, 2025

নেতানিয়াহুর প্রতি অসন্তুষ্ট ট্রাম্প: কাতারে হামলার বিষয়ে সমালোচনা

September 11, 2025

ভারতের নতুন উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন সি.পি.রাধাকৃষ্ণন

September 11, 2025

ভারতকে ঘিরে ট্রাম্পের বিভিন্ন বার্তা: নিশ্চিততা দূরত্বে

September 11, 2025

ইসরায়েলের ইয়েমেনে হামলা: নিহত ৩৫, আহত অসংখ্য

September 11, 2025

সঞ্জয় দত্তের মতে, টাইগার শ্রফের সাথে কাজ করে নিজেকে নতুন অভিনেতা মনে হয়েছে

September 11, 2025
Daily Nobojug

হাউজ নং ৫৯৪, ৯৮, কাওরান বাজার
ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ

ইমেইলঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

সম্পাদকঃ ইসরাত রশিদ

সহ-সম্পাদক- জনি জোসেফ কস্তা

সিনিয়র সহ-সম্পাদকঃ নুরুল হুদা

উপদেষ্টাঃ নূর মোহাম্মদ

প্রকাশকঃ আলী আমিন ও মোহাম্মদ ওমর সানী

  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2019 Daily Nobojug - All rights reserved.

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • ফিচার
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য

© 2019 Daily Nobojug - All rights reserved.