নারায়ণগঞ্জে রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন।.Controller of security measures has increased across the district in response to the activities surrounding the banned ‘Dhaka Lockdown’ program initiated by the opposition Awami League। এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে জেলার সড়ক ও মহাসড়কগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
গত ৩৬ ঘণ্টায় নাশকতা ও বিশৃঙ্খলার আশঙ্কায় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য নারায়ণগঞ্জের গুরুত্বপূর্ণ ২৬টি স্থানেই চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। শহর থেকে শুরু করে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সড়কগুলোতেও কড়া তল্লাশি চলছে। একই সঙ্গে পোশাকি পুলিশ, গোয়েন্দা নজরদারি ও টহল আরও বাড়ানো হয়েছে।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী বলেন, “এটি একটি পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী কর্মসূচি, তাই আমরা ১০ নভেম্বর থেকেই বিশেষ অভিযান শুরু করেছি। নিরাপত্তা সোচ্চার করতে রিজার্ভ ফোর্স থেকেও ৫০ জন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।” তিনি জানান, ২৬টি চেকপোস্টের পাশাপাশি মোবাইল টিম ও যৌথ বাহিনীর টহল অব্যাহত থাকবে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ১০ নভেম্বরের পর থেকে জেলা জুড়ে ধারাবাহিক অভিযান ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। শেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় পুলিশ কয়েকটি স্থানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নাশকতার চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে।
অন্যদিকে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হতাহতের ঘটনা সম্পর্কিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের তারিখ ১৩ নভেম্বর নির্ধারিত হয়েছে। রায়ের পূর্বের পরিস্থিতিতে ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি পালনের জন্য কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ।






