গাজীপুর-৫ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে নেমেছেন একেএম ফজলুল হক মিলন। তিনি একজন ছাত্ররাজনীতির মেধাবী নেতা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম খ্যাতিমান ব্যক্তি, যাঁর ভাবনা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে এই আসনটি নতুন একটা আশা ও উত্তেজনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। এবার আবারও তিনি জনতাদের কাছে শান্তি, উন্নয়ন এবং আধুনিক কালীগঞ্জ-পুবাইল গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে মাঠে দাঁড়িয়েছেন।
প্রথমবার ভোট দিতে যাওয়া তরুণ প্রজন্মের কাছে ‘ধানের শীষের পক্ষে হোক’ এই শ্লোগান ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। তার নির্বাচনী প্রচারণায় নতুন উদ্দীপনা এসেছে, বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের মধ্যে। সাবেক সংসদ সদস্য থাকাকালে কালীগঞ্জের অবকাঠামো উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষা ও সামাজিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তিনি স্থানীয় মানুষের হৃদয় জয় করেছেন। তার এই দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, শান্তির রাজনীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা তার জনপ্রিয়তা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে তিনি বিভিন্ন ইউনিয়ন, বাজার ও পাড়া-মহল্লায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনী পথসভা, উঠান বৈঠক ও সরাসরি মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তার আন্তরিকতা ও মিষ্টিমুখ ভক্তদের মন জয় করে নিচ্ছেন। তরুণ ভোটাররা তার বক্তব্যে ভবিষ্যতের আশার আলো খুঁজে পাচ্ছেন—নিরাপদ, আধুনিক ও শান্তিপূর্ণ কালীগঞ্জ-পুবাইল গড়ার স্বপ্নে। তিনি অঙ্গীকার ব্যক্ত করছেন সুশাসন, শান্তিপূর্ণ জনজীবন, উন্নত যোগাযোগ, রাস্তাঘাট, শিক্ষা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করে এক সুখী ও স্বাবলম্বী সমাজ প্রতিষ্ঠার।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, তার জনপ্রিয়তা, পূর্বের উন্নয়ন কর্মকা- এবং তরুণ ভোটাদের নতুন উৎসাহ এই আসনে তার পজিশন আরও সুদৃঢ় করে তুলছে। মিলনের বার্তা যুবকদের জন্য—‘দেশ গড়ার প্রথম ধাপ হলো সঠিক নেতৃত্ব নির্বাচন। আপনার প্রথম ভোট পরিবর্তনের শক্তি আনতে পারে।’ নির্বাচনের উত্তাপ বাড়ছে দিন দিন, গাজীপুর-৫ আসনে ধানের শীষের প্রচার-প্রচারণা ও মিলনের শান্তির রাজনীতি কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।






