দেড় যুগের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বাংলাদেশে ফিরেছেন বিএনপি সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। বিবিসি, রয়টার্স, আল জাজিরা সহ আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো তাকে দেশের অন্যতম সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তুলে ধরেছে। মার্কিন মিডিয়া নিউইয়র্ক টাইমসও তাকে গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর তারেক রহমান দেশে ফিরে আসছেন, যা খুবই রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের আগে তার এই প্রত্যাবর্তন যেন এক সুস্পষ্ট বার্তা, যা রাজনৈতিক অঙ্গনে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রয়টার্সের খবরে উল্লেখ করা হয়, এই দীর্ঘ নির্বাসনের পর তার ফিরে আসাকে দলীয় সমর্থকদের জন্য উৎসাহের বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। তারা বিশ্বাস করছে, এই প্রত্যাবর্তন দলকে নতুনভাবে গতি ও শক্তি দেবে। তারা আশা করছে, তাকে দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর বিএনপি নেতা ও দক্ষিণ এশিয়ার জন্য অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তারেক রহমান ঢাকায় উপস্থিত হয়েছেন। তার দলীয় সমর্থকরা তাকে热烈 স্বাগত জানিয়েছে, যা দলীয় পরিস্থিতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
নিউ ইয়র্ক টাইমসের খবর অনুযায়ী, তারেক রহমান মূলত দুই দশক ধরে আইনি জটিলতার কারণে নির্বাসনে ছিলেন। এবার তিনি রাজধানী ঢাকায় ফিরেছেন, ঠিক সেই সময় যখন দেশের নির্বাচন মৌসুমের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। এই ফিরে আসাকে রাজনৈতিক মহলে এক গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক ঘটনা হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা ভবিষ্যতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে।






